Welcome - NOAKHALI HIGH SCHOOL

আসসালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ…

NOAKHALI HIGH SCHOOL - এর পক্ষ থেকে জানাই স্বাগতম ও শুভেচ্ছা। পৃথিবীর সাথে তাল মিলিয়ে দেশ যখন এগিয়ে যাচ্ছে, তাহলে আমরা কেন অন্যদের চেয়ে পিছিয়ে থাকবো?

আপনারা জেনে আনন্দিত হবেন যে, আমরা সৃজনশীল শিক্ষা দানের উদ্দেশ্যে যুগোপযোগী ও আধুনিক স্কুল প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে একটি যুগান্তকারী উদ্যোগ গ্রহন করেছি। নোয়াখালী উচ্চ বিদ্যালয়টি ১৯৬৯ সালের নোয়াখালীর প্রাণ কেন্দ্রে অবস্থিত হরিনারায়নপুর বাজার সংলগ্ন একটি স্বনামধন্য বিদ্যালয়। এখানে শিক্ষককে মানব উন্নয়নের মূল হাতিয়ার হিসেবে বিবেচনা করা হয়। আমাদের উদ্দেশ্য হলো শিক্ষার্থীদের বুদ্ধিভিওিক, শারীরিক, সামাজিক নৈতিক এবং আধ্যাতিক অনুষদের সুসংহত বিকাশ।

নোয়াখালী সদর উপ-জেলায় অসংখ্য স্কুল গড়ে উঠেছে। কিন্তু সত্যিকার অর্থে ভালো স্কুলের সংখ্যা খুবই কম। সেক্ষেত্রে আমাদের প্রতিষ্ঠানটি এ অভাব পূরণে একটি ব্যতিক্রমী প্রচেষ্টা।  আমাদের প্রতিষ্ঠানের কেন্দ্র বিন্দুতে রয়েছে কিছু মূল্যবোধ যা ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে তাদের সুপ্ত প্রতিভার যথাযথ বিকাশ ঘটিয়ে আচরণিক, শারীরিক, মানসিক, চারিত্রিক, সামাজিক ধর্মীয় মূল্যবোধ গঠনের সহায়তা করে।

এই মূল্যবোধ গুলি আচরণ এবং কৃতিত্বের উচ্চ মান বৃদ্ধি করে, সম্মানের কাঠামোকে বৃদ্ধি করে এবং একটি উষ্ণ ও সুরেলা পরিবেশ প্রদান করে। মেধাবী শিক্ষকগণের উদ্দীপনায় সুশিক্ষার এক অপূর্ব পরিবেশ করে তোলা হয়েছে।শিক্ষার্থীরা যাতে করে তাদের প্রতিভা বিকাশের উপযুক্ত ক্ষেত্র খুঁজে পায়। সাধারণ শিক্ষার পাশাপাশি ব্যক্তিগত জীবনে ধর্মীয় শিক্ষার অনুশাসন, মানবিক মূল্যবোধ ও কম্পিউটার শিক্ষার পাশাপাশি স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার কর্মসূচি বাস্তবায়নের মাধ্যমে বিজ্ঞান মনস্ক দৃষ্টিভঙ্গি অর্জনের মধ্য দিয়ে প্রকৃত শিক্ষা লাভের পথ নির্দেশ করাই এই প্রতিষ্ঠানের মূল লক্ষ্য।

আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি ছাত্র-ছাত্রী কেন্দ্রিক আমরা বিশ্বাস করি যে ছাত্র-ছাত্রী কে অনুপ্রাণিত করা সর্বোত্তম অর্জন, ভালো কাজ আচরণের ইতিবাচক সত্যি বৃদ্ধির উপর ভিত্তি করা। আমাদের প্রয়াস হবে শিক্ষার্থীরা যাতে তাদের পূর্ণ সম্ভাবনাময় বৃদ্ধি পায় এবং সকল ক্ষেত্রে দায়িত্ব নিতে সক্ষম হয়, আমরা ছাত্র-ছাত্রীদেরকে শিখাই যে শৃঙ্খলাবোধ ছাড়া কিছুই অর্জন করা যায় না। আমরা আশা করি আমাদের শিক্ষার্থীরা উচ্চ শৃঙ্খলা মূলক মান মেনে চলবে এবং সহনশীলতা, সহানুভূতি, সম্মান এবং স্বাধীন চিন্তা ভাবনার মূল্যবোধকে লাঘব করবে। সাথে সাথে চিত্রাংকন, সাহিত্যচর্চা, সাংস্কৃতিক কর্মসূচি, খেলাধুলা ও শিক্ষা সফর ইত্যাদি তাদের মেধা বিকাশে ইতিবাচক সুফল বয়ে আনবে। আমরা আশা করি, অভিভাবক ও ছাত্র-ছাত্রীদেরকে যুগোপযোগী চাহিদা মেটাতে এবং তাদের সুশিক্ষা লাভের সকল সুযোগ সম্প্রসারণ করতে সক্ষম হব ইনশাল্লাহ।